ইসলামি ফিকাহ-Islamic Fiqh

১. এ কিতাবে উল্লেখিত সমস্ত হাদীসগুলো হারাকাতসহ (স্বরবর্ণ ও স্বরধ্বনি স্বরধ্বনি যুক্তসহ) মূল হাদীসের কিতাবসমূহ থেকে নেয়া হয়েছে।।

২. হাদীস যদি সহীহাইন (সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিম) -এর কিংবা কোন একটির হয়, তাহলে প্রতিটির হাদীস নম্বরসহ উল্লেখ করেছি করেছি। আবার কখনো বিশেষ উপকার বা শব্দ বেশী েশীেরররররররার বা

সাথে হাদীসের অন্য কোন কিতাবের নাের অন্য কোন কিতাবের নাের েউলেউলেউলে

৩. যদি হাদীস সহীহাইনের বাইরের হয়। যেমন: মুসনাদে আহমাদ, চারটি সুনান গ্রন্থ, (সুনানে নাসাঈ, সুনানে আবু দাউদ, সুনানে তিরমিযী ও সুনানে ইবনে ইবনে মাজাহ) ও সুনানে দারেমী ইত্যাদি হাদীসের কিতাবসমূহ, তাহলে দু দু কিতাবের নাম উল্লেখ করেছি করেছি।।। আবার কখনো এর কম-বেশীও হয়েছে। এর সাথে হাদীসের আসল কিতাবের হাদীীসের আসল কিতাবের হাদীস ৰীমৰেউ२দ्ৰ

৪. হাদীসের তাখরীজে তথা রেফারেন্স বর্ণনায় মূল কিতাবের হাদীস নম্বরের উপর নির্ভর করেছি করেছি। আর আসল কিতাবে কোন নম্বর না থাকলে ভলিয়াম-খণ্ড ও পৃষ্ঠা নং উল্লেখ করেছি।।

৫. যদি হাদীস সহীহাইনের বাইরের হয়, তাহলে হাদীস তাখরীজ তথা রেফারেন্স উল্লেখের সময় প্রতিটি হাদীসের সহীহ বা হাসান হুকুমসহ তার সামনে সামনে (হাদীসটি সহীহ কিংবা হাসান) লিখেছি। আর এ ব্যাপারে পূর্বের ও পরের অভিজ্ঞ ইমামগণের মতামতের উপর নির্ভর করেছি করেছি।

৬. যদি কোন হাদীস অন্যত্র দ্বিতীয়বার উল্লেখ হয় তাহলে অনেক ক্ষেত্রে আবারও তার তাখরীজ (রেফারেন্স উল্লেখ করা হয়েছে। আর কখনো কোন হুকুম বর্ণনা বা তারগীব তথা উৎসাহ প্রদান অথবা তারহীব তথা ভয়প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে দিয়েছি তার সাথে সহীহ হাদীস হাদীস বা হাদীসের অংশা অংশা সংযুক্ত করে দিয়েছি দিয়েছি। কোন সহীহ হাদীস হাদীস বা হাদীসের কোন অংশা সংযুক্ত করে দিয়েছি দিয়েছি। কোন সহীহ সহীহ হাদীস বা হাদীসের কোন অংশা সংযুক্ত করে দিয়েছি দিয়েছি।

আমাদের সামনে এ কিতাবটি ইসলামের আকীদা-বিশ্বাস, হুকুম আহকাম, আদব-আখলাক সম্পর্কে সাধারণ পরিচিতি মাত্র।। এতে বিক্ষিপ্ত বিষয়গুলো একত্রিত করেছি এবং তার অধ্যায়, মাসায়েল ও দলিলসমূহ একটি অপটির সাথে সুন্দর করে সঙ্কলন করেছি করেছি।।

এ কিতাবটির নাম রেখেছি „মুখতাসার আল-ফিকহ্ আল-ইসলামী ফী যাওয়িল কুরআনি ওয়াস্সুন্নাহ” (কুরআন ও সুন্নাহ-এর আলোকে সংক্ষিপ্ত ইসলামী ফিকাহ্)। এর প্রথম ভাগে উল্লেখ হয়েছে তাওহীদ ও ঈমান ও মাধ্যভাগে বিভিন্ন সুন্নত ও হুকুম-আহকাম আর শেষভাগে দাওয়াত ইলাল্লাহ তথা আল্লাহর দিকে মানুষকে দাওয়াত দাওয়াত। কিতাবটি ১০ টি পর্বে নিম্নে বর্ণিত পদ্ধতিতে সুবিন্যাস্ত করেছি করেছি:

১. প্রথম পর্ব তাওহীদ ও ঈমান। ২. দ্বিতীয় পর্ব: ফাজায়েল, আদব-আখলাক, জিকির-আজকার ও দোয়াসমূহে কুরআন-সুন্নাহর ফিকাহ্। ৩. তৃতীয় পর্ব: এবাদত সংক্রান্ত। ৪. চতুর্থ পর্বলেনদেন ও আদান-প্রদান সমে঍দেন ঑ ৫. পঞ্চম পর্ব: বিবাহ ও তৎ সংশ্লীষ্ট বািষািষিিষািষতৎ ৬. ষষ্ঠ পর্ব: কিতাবুল ফারায়েজ তথা সম্পত্তির উত্তরাধিকার বণ্টন নীতিমালা নীতিমালা। ৭. সপ্তম পর্ব: শাস্তি ও দণ্ড বিধি। ৮. অষ্টম পর্ব: ফয়সালা তথা বিচার-আচার-আচারেদরেদরেদরেলা তথা ৯. নবম পর্ব: জিহাদের আহকাম। ১০. দশম পর্ব: আল্লাহর দিকে দাওয়াতের আ०হকू

এ কিতাবটির উদ্দেশ্য হলো প্রতিপালক মহান উপাস্য আল্লাহ তা''য়ালাকে জানা এবং দ্বীনের আহকামের বর্ণনা করা।। এ ছাড়া মানুষকে সীরাতে মুস্তাতীম আঁকড়িয়ে ধরার প্রতি উৎসাহিত করা করা। আর আল্লাহর অনুগ্রহে এ প্রসস্ত ফিকাহর পাত্রটি প্রস্তুত হয়েছে যা থেকে থেকে নেওয়া খুবই সহজ; কারণ এর ফলের থোকাগুলো অতি নিকটে এবং শব্দসমূহ সুন্দর, পর্যাপ্ত অর্থবহ ও ইবারত সংক্ষিপ্ত।

পরিশেষে আল্লাহর নিকট দোয়া করি তিনি যেন এ কিতাবটি দ্বারা আমাকে ও সকল মুসলিম ভাইদেরকে উপকৃত করেন করেন। আর ইহা আল্লাহ তাঁর সন্তুষ্টচিত্তিত্তিত্তে ে ঁনে রে ে রে ে আমাকে ও আমার পিতা-মাতা, পরিবার-পরিজন, প্রত্যেক সুধি পাঠক-পাঠিকা, শ্রোতামণ্ডলী, প্রত্যেক উপকৃত ব্যক্তি, যারা এর শিক্ষা দানকারী অথবা প্রচার-প্রসারে সাহায্যকারী এবং সকল মুসলিমকে ক্ষমা করেন ও ভুল-ত্রুটি মাফ করে দেন।।। মুসলিমকে ক্ষমা করেন করেন ও ভুল-ত্রুটি মাফ করে দেন।।।।।।

আল্লাহ একমাত্র আমাদের জন্য যথেষ্ট ও তিনিই উত্তম প্রতিনিধি প্রতিনিধি। তিনিই উত্তম মাওলা তথা বন্ধু ও উত্তারহারহারহাতথা বন্ধু ও উত্ত্তম

লিখেছেন

মহান রবের ক্ষমাভিখারী

মুহাম্মদ ইবনে ইবরাহীম ইবনে আব্দুব্দবনে ইবরাহীম ইবনে আব্দুব্দুব্দুব্দুব্দুব্দুব্দুব্দুব্দুব্দবনে ড়

আল-বুরাইদাহ, আল-কাসীম, সৌদি আরব।