ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা ১৪২৮ এ আছে বিভিন্ন কবি-লেখক-লেখিকার সৃষ্টিশীল কবিতা, গল্প, ভ্রমন কাহিনী প্রভৃতি লেখমালা ও চিত্রশিল্পীদের অসাধারণ চিত্রকলা। যা ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা : দ্বিতীয় শারদ সংখ্যাকে বহুমুখী আঙ্গিকে সুসজ্জিত করে তুলেছে।।
Voice Sahitya Patrika : 2nd Sharad Sankha 1428
ভুমিকা
জীবন তার নিজস্ব নিয়মে বহমান। সেই নিয়মের সাথে নিজেকে অভিযোজিত করে হাজার অন্ধকারের মাঝে এক টুকরো খুশীর আলো খুঁজে নিতে দোষ কোথায়? আর সে খুশি যদি আত্মসুখের সৃষ্টি হয় এবং সে টুকরো টুকরো সুখ যদি সমাজ কল্যাণের পথে দিশা দেখায় সেখানেই তো জীবন যুদ্ধের আনন্দ। আর সেই লক্ষ্যেই "ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা"-শারদসংখ্যা -১৪২৮" আপনাদের কাছে হাজির সুন্দর প্রচ্ছদ, কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে তৈরী এক অপরূপ সংকলন রূপে। এই এক টুকরো সাদা-কালোর হরফ যদি পাঠকবৃন্দকে ক্ষণিকের জন্যেও আনন্দ দিতে পারে সেখানেই আমাদের ভয়েস সাহিত্য পত্রিকার সার্থকতা। কেননা সহস্র বারুদে মেশা অন্ধকারের সঙ্গী রংমশালই একা আলো ফোটাতে হাতিয়ার হয়না আর, এ বিশাল জনসমাজে ছড়িয়ে থাকা অজস্র প্রতিবাদী কলমও যে রুখে দাঁড়াতে শিখেছে দশভুজা মা দেবী দুর্গার মতো ত্রিশূল হাতে। এই প্রতিবাদে রক্তপাত হয়না, একের পর এক মৃতদেহ শশ্মানে যায়না, ঐতিহাসিক লেখেনা যুদ্ধ বিগ্রহ প্রবল! কিন্তু নিবিড় ভাবে সমাজের চোখে বেঁধে রাখা কালো কাপড় খুলে ফেলতে সক্ষম হয় এই নিঃশব্দ প্রতিবাদেই। ঠিক যেন কলমের কালি কেবল শীতল চাঁদকেই নয় পৃথিবীর বুকে তেজস্বি সূর্যকেও নতুন ভাবে উদিত করে। আর এভাবেই এই 'করোনা' মহামারীর কঠিন পরিস্থিতিতে লড়াই করা স্বত্বেও কলম থেমে থাকেনি,, আমাদের বাংলা তথা পশ্চিমবঙ্গ ও সুদূর বাংলাদেশ, আসাম, ত্রিপুরা, দিল্লি, মহারাষ্ট্র, ব্যাঙ্গালোর, নেপাল থেকে কবি, সাহিত্যিক, লেখক - লেখিকারা তাঁদের স্বরচিত মূল্যবান লেখমালা তুলে ধরেছেন আমাদের "ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা"র শারদ সংখ্যা ১৪২৮-এ। অসাধারণ সব চিত্রাঙ্কনে শতদলের ন্যায় প্রস্ফুটিত হয়েছে আমাদের পত্রিকা। আট থেকে আশি ঢাকের কাঠিতে মেতে উঠেছে মায়ের আগমনীর সুরে।
পিতৃপক্ষ অবসান কল্পে মাতৃ পক্ষের পূণ্য মুহুর্তে দূর্গোৎসবের শুভ সূচনা। জগদ্ধাত্রী মাতা দশভুজা দেবী দুর্গার আগমনে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদোৎসবে ভরপুর বাঙালি |
আমরা প্রতিজ্ঞা করেছিলাম এই বছর জগন্ময়ী মায়ের আগমন কালে , ভয়েস লিটারারি কালচারাল অর্গানাইজেশন তাদের প্রথম মুদ্রিত ভয়েস শারদীয়া সাহিত্য পত্রিকা ১৪২৮ প্রকাশ করবে এবং এই প্রতিজ্ঞা আমরা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছি আপনাদের সহযোগিতা, আশীর্বাদ, ভরসা ও আন্তরিক গভীর ভালোবাসাকে পাথেয় করে। ২০১৯ এ পথ চলা শুরু করে ২০২০তে প্রথম ডিজিটাল ই-শারদীয়া পত্রিকা ও ২০২১ এ প্রথম মুদ্রিত ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা শারদীয়া সংখ্যা ১৪২৮ প্রকাশ করতে আমরা সফল হয়েছি।
ত্রিলোকেশ্বরী মহামায়া দশভূজা তার স্নেহ-মমতায়, অলৌকিক শক্তি ও আশীর্বাদে আমাদের আগলে রাখবেন এই প্রার্থনা করি তার শ্রী চরণে। ভয়েস সাহিত্য পত্রিকার পক্ষ থেকে সকলের জন্য রইল শারদীয়ার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা। দুর্গাপূজা সকলের ভালো কাটুক আনন্দে কাটুক। সবার মন বিষাদ ভুলে গিয়ে খুশিতে ভরে উঠুক। বিশ্ব করোনা মুক্ত হোক মায়ের করুণায়, এই প্রার্থনা জানাই তার শ্রীপাদপদ্মে।
ভুমিকা
জীবন তার নিজস্ব নিয়মে বহমান। সেই নিয়মের সাথে নিজেকে অভিযোজিত করে হাজার অন্ধকারের মাঝে এক টুকরো খুশীর আলো খুঁজে নিতে দোষ কোথায়? আর সে খুশি যদি আত্মসুখের সৃষ্টি হয় এবং সে টুকরো টুকরো সুখ যদি সমাজ কল্যাণের পথে দিশা দেখায় সেখানেই তো জীবন যুদ্ধের আনন্দ। আর সেই লক্ষ্যেই "ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা"-শারদসংখ্যা -১৪২৮" আপনাদের কাছে হাজির সুন্দর প্রচ্ছদ, কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ, ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে তৈরী এক অপরূপ সংকলন রূপে। এই এক টুকরো সাদা-কালোর হরফ যদি পাঠকবৃন্দকে ক্ষণিকের জন্যেও আনন্দ দিতে পারে সেখানেই আমাদের ভয়েস সাহিত্য পত্রিকার সার্থকতা। কেননা সহস্র বারুদে মেশা অন্ধকারের সঙ্গী রংমশালই একা আলো ফোটাতে হাতিয়ার হয়না আর, এ বিশাল জনসমাজে ছড়িয়ে থাকা অজস্র প্রতিবাদী কলমও যে রুখে দাঁড়াতে শিখেছে দশভুজা মা দেবী দুর্গার মতো ত্রিশূল হাতে। এই প্রতিবাদে রক্তপাত হয়না, একের পর এক মৃতদেহ শশ্মানে যায়না, ঐতিহাসিক লেখেনা যুদ্ধ বিগ্রহ প্রবল! কিন্তু নিবিড় ভাবে সমাজের চোখে বেঁধে রাখা কালো কাপড় খুলে ফেলতে সক্ষম হয় এই নিঃশব্দ প্রতিবাদেই। ঠিক যেন কলমের কালি কেবল শীতল চাঁদকেই নয় পৃথিবীর বুকে তেজস্বি সূর্যকেও নতুন ভাবে উদিত করে। আর এভাবেই এই 'করোনা' মহামারীর কঠিন পরিস্থিতিতে লড়াই করা স্বত্বেও কলম থেমে থাকেনি,, আমাদের বাংলা তথা পশ্চিমবঙ্গ ও সুদূর বাংলাদেশ, আসাম, ত্রিপুরা, দিল্লি, মহারাষ্ট্র, ব্যাঙ্গালোর, নেপাল থেকে কবি, সাহিত্যিক, লেখক - লেখিকারা তাঁদের স্বরচিত মূল্যবান লেখমালা তুলে ধরেছেন আমাদের "ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা"র শারদ সংখ্যা ১৪২৮-এ। অসাধারণ সব চিত্রাঙ্কনে শতদলের ন্যায় প্রস্ফুটিত হয়েছে আমাদের পত্রিকা। আট থেকে আশি ঢাকের কাঠিতে মেতে উঠেছে মায়ের আগমনীর সুরে।
পিতৃপক্ষ অবসান কল্পে মাতৃ পক্ষের পূণ্য মুহুর্তে দূর্গোৎসবের শুভ সূচনা। জগদ্ধাত্রী মাতা দশভুজা দেবী দুর্গার আগমনে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদোৎসবে ভরপুর বাঙালি |
আমরা প্রতিজ্ঞা করেছিলাম এই বছর জগন্ময়ী মায়ের আগমন কালে , ভয়েস লিটারারি কালচারাল অর্গানাইজেশন তাদের প্রথম মুদ্রিত ভয়েস শারদীয়া সাহিত্য পত্রিকা ১৪২৮ প্রকাশ করবে এবং এই প্রতিজ্ঞা আমরা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছি আপনাদের সহযোগিতা, আশীর্বাদ, ভরসা ও আন্তরিক গভীর ভালোবাসাকে পাথেয় করে। ২০১৯ এ পথ চলা শুরু করে ২০২০তে প্রথম ডিজিটাল ই-শারদীয়া পত্রিকা ও ২০২১ এ প্রথম মুদ্রিত ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা শারদীয়া সংখ্যা ১৪২৮ প্রকাশ করতে আমরা সফল হয়েছি।
ত্রিলোকেশ্বরী মহামায়া দশভূজা তার স্নেহ-মমতায়, অলৌকিক শক্তি ও আশীর্বাদে আমাদের আগলে রাখবেন এই প্রার্থনা করি তার শ্রী চরণে। ভয়েস সাহিত্য পত্রিকার পক্ষ থেকে সকলের জন্য রইল শারদীয়ার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেচ্ছা। দুর্গাপূজা সকলের ভালো কাটুক আনন্দে কাটুক। সবার মন বিষাদ ভুলে গিয়ে খুশিতে ভরে উঠুক। বিশ্ব করোনা মুক্ত হোক মায়ের করুণায়, এই প্রার্থনা জানাই তার শ্রীপাদপদ্মে।
শুভেচ্ছান্তে,
সম্পাদক মন্ডলী
ভয়েস সাহিত্য পত্রিকা : শারদ সংখ্যা ১৪২৮
(ভয়েস লিটেরারি কালচারাল অর্গানাইজেশন - অনুমোদিত)